Digital Payment: অনেক সময় তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে এই ভুল করে ফেলি আমরা। পরবর্তীকালে যার মাসুল গুণতে হয়। UPI পেমেন্টের ক্ষেত্রে একবার ভুল করে অন্য কারও কাছে টাকা পাঠালে ফল ভুগতে হয়। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে আপনার টাকা ফেরত পাবেন জানেন।
একটি UPI পেমেন্ট ফিরে পাওয়া একটি জটিল প্রক্রিয়া। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে পেমেন্ট রিভার্স করার ক্ষমতা ব্যাঙ্ক বা পেমেন্ট পরিষেবা প্রদানকারীর নীতি সহ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে।
এই ক্ষেত্রে কী করবেন
কোনও সমস্যার ক্ষেত্রে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া এবং লেনদেনের আইডি, তারিখ এবং পরিমাণ সহ লেনদেনের বিস্তারিত রেকর্ড রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন যে UPI পেমেন্ট রিভার্স করার সাফল্য নির্ভর করে ব্যাঙ্ক বা UPI পরিষেবা প্রদানকারী নীতির উপর। সঠিক তথ্যের জন্য সর্বদা আপনার ব্যাঙ্ক বা UPI পরিষেবা প্রদত্ত নিয়ম ও শর্তাবলী পড়ুন।
এই বিষয়ে অনুপ নায়ার, সিইও- ডোমেস্টিক, ইন-সলিউশন গ্লোবাল জানিয়েছেন, UPI লেনদেনগুলিকে সাধারণত চূড়ান্ত বলে মনে করা হয়। তবে এই ধরনের ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতে আপনি ভুলবশত ফান্ড ট্রান্সফারের রিকোয়েস্ট করতে পারেন। নায়ারের মতে, ভুল করে অন্যের কাছে টাকা চলে গেলে আপনার ব্যাঙ্ক বা UPI পরিষেবা প্রদানকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। এই বিষয়ে বিশদ তথ্য সরবরাহ করুন।
নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে আপনি একটি UPI পেমেন্ট ফেরত পেতে পারেন
আপনি ভুলবশত ভুল UPI আইডি বা মোবাইল নম্বরে টাকা পাঠিয়েছেন।
আপনি একটি অননুমোদিত অর্থপ্রদান করেছেন।
লেনদেনে জালিয়াতি ছিল.
প্রাপক এখনও পেমেন্ট গ্রহণ করেননি.
লেনদেন ব্যর্থ হয়েছে বা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে বলে প্রযুক্তিগত ত্রুটি৷
প্রতারণামূলক লেনদেনের ক্ষেত্রে BHIM/NPCI কাস্টমার কেয়ারে জালিয়াতির রিপোর্ট করা গুরুত্বপূর্ণ। এই ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে প্রাপকের বিশদ যাচাইকরণ, সঠিক টাকা অজানা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সতর্ক থাকার মতো সতর্কতা অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে সমস্ত UPI লেনদেন বিপরীত করা যাবে না। উদাহরণস্বরূপ, যদি প্রাপক ইতিমধ্যেই অর্থ গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে লেনদেনটি রিভার্স করা সম্ভব নাও হতে পারে।
আপনার যদি UPI পেমেন্ট রিভার্স করতে হয়, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার ব্যাঙ্ক বা UPI পরিষেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করা উচিত। যত তাড়াতাড়ি আপনি সমস্যাটি রিপোর্ট করবেন, লেনদেনটি রিভার্স হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।
আপনি যদি নিশ্চিত না হন যে আপনি UPI পেমেন্ট রিভার্স করতে পারবেন কি না, সাহায্যের জন্য আপনার ব্যাঙ্ক বা UPI পরিষেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করা সর্বদা ভাল।
আপনি যদি আপনার ব্যাঙ্ক বা UPI পরিষেবা প্রদানকারীর মাধ্যমে UPI লেনদেনটি রিভার্স করতে না পারেন, তাহলে আপনি NPCI-এর কাছে অভিযোগ জানাতে পারেন। এটি একটি আামব্রেলা সংস্থা যা UPI সিস্টেম পরিচালনা করে।
UPI ভারতে একটি খুব জনপ্রিয় টাকা লেনদেনের পদ্ধতি। এটি প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ লোক ব্যবহার করে। এটি সুবিধাজনক, দ্রুত এবং নিরাপদ। এটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই অর্থপ্রদান করার জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প।
এটি NPCI দ্বারা তৈরি একটি রিয়েল-টাইম পেমেন্ট সিস্টেম। এই ব্যবস্থা ব্যবহারকারীদের একটি মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে তাত্ক্ষণিকভাবে এবং বিনামূল্যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলির মধ্যে অর্থ স্থানান্তর করতে দেয়৷
একটি UPI অর্থপ্রদান করতে, ব্যবহারকারীদের কেবল প্রাপকের ভিপিএ এবং তারা যে পরিমাণ অর্থ পাঠাতে চান তা লিখতে হবে। তারপর তাদের মোবাইল ব্যাঙ্কিং পিন বা বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করে লেনদেনটি প্রমাণীকরণ করতে বলা হবে। একবার লেনদেনটি প্রমাণীকরণ হয়ে গেলে টাকা প্রাপকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তাৎক্ষণিকভাবে স্থানান্তর করা হয়।
নয়াদিল্লি: রশ্মিকা মান্দানার (Rashmika Mandanna) ‘ডিপফেক’ ভিডিও (Deepfake Video) মামলায় খোঁজ মিলল চার সন্দেহভাজনের। দিল্লি পুলিশ (Delhi Police) খোঁজ পেয়েছে চার জনের (four suspects)। বুধবার সকালে এমনই খবর মিলল, সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে (Source ANI)।
রশ্মিকা মান্দানার ‘ডিপফেক’ ভিডিও মামলায় খোঁজ মিলল ৪ সন্দেহভাজনের
ভারতে সম্প্রতি উদ্বেগ বাড়িয়েছে ‘ডিপফেক’ অর্থাৎ ইন্টারনেটের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের কারচুপি। একের পর এক এই ‘ডিপফেক’-এর শিকার হয়েছেন একাধিক ভারতীয় অভিনেত্রী। এঁদের মধ্যে একেবারে প্রথমদিকেই এই কারচুপির শিকার হন রশ্মিকা। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয় সেই ‘ডিপফেক’ ভিডিও।
সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, এই মামলার তদন্তে দিল্লি পুলিশ ৪ সন্দেহভাজনের সন্ধান পেয়েছে। ANI সূত্রে খবর, এরা প্রত্যেকেই ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছে বলে মনে করা হচ্ছে, তারা ভিডিওটি তৈরি করেননি। ফলে মূল সন্দেহভাজনের খোঁজ এখনও চলছে।
Delhi Police say it has tracked down four suspects, who turned out to be uploaders, not the creators, involved in the case of deep fake profiles of actor Rashmika Mandana. Police are looking are the key conspirator in the case.
দিন কয়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যায়, কালো ডিপনেক ড্রেস পরে একটি লিফটে উঠছেন ‘পুষ্পা’ অভিনেত্রী। এরপর এক সাংবাদিক ও রিসার্চার অভিষেক কুমার, প্রথম এটি সামনে আনেন যে এই ভিডিও ভুয়ো। এক্স হ্যান্ডলে তিনি আসল ভিডিওটি পোস্ট করেন। এমনকী তিনিও এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। কারণ ভারতে এই ‘ডিপফেক’-এর পরিমণ ক্রমশ বাড়ছে। যে মূল ভিডিও সেটি আসলে ব্রিটিশ-ভারতীয় ইনফ্লুয়েন্সার জারা পটেলের। কিন্তু ‘ডিপফেক’ প্রযুক্তির সাহায্যে কারচুপি করে তাঁর মুখ সরিয়ে সেখানে রশ্মিকার মুখ বসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর একই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হন অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফও। তবে তাঁর ছবি কিছুক্ষণের মধ্যেই মুছে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। ‘ডিপফেক’-এর শিকার হয়েছেন কাজল, আলিয়া ভট্ট, প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার মতো তারকা অভিনেত্রীরা।
খবর মিলেছে বলিউডের কিং খানের স্ত্রী, ইন্টিরিয়র ডিজাইনার এবং প্রযোজক গৌরী খানকে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট আইনি নোটিস পাঠিয়েছে। যদিও এক ঘনিষ্ঠ সূত্র মারফৎ এই তথ্য ভুয়ো বলেও উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ‘গৌরী খান লখনউয়ের এক রিয়েল এস্টেট সংস্থা তুলসিয়ানি গ্রুপের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। যদিও ফার্মের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারী এবং ব্যাঙ্ক থেকে ৩০ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে, কিন্তু গৌরীকে ইডির নোটিস পাঠানোর খবর সবটাই ভুয়ো।’
সূত্রের আরও দাবি, ‘প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে তুলসিয়ানি গ্রুপের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারী এবং ব্যাঙ্কের প্রায় ৩০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে। তবে এ ধরনের কোনও মামলার সঙ্গে গৌরীর কোনও সম্পর্ক নেই। ইডি আধিকারিকরা বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবেন।’
চলতি বছরে মার্চ মাসের শুরুতে বিশ্বাসভঙ্গের (criminal breach of trust) অভিযোগে এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয় গৌরী খানের বিরুদ্ধে। লখনউয়ের সুশান্ত গল্ফ সিটি পুলিশ স্টেশনে গৌরী খান-সহ মোট তিনজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। গৌরী ছাড়া অপর দু’জন হলেন ‘তুলসিয়ানি গ্রুপ’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনিল তুলসিয়ানি ও ডিরেক্টর মহেশ তুলসিয়ানি। অভিযোগ দায়ের করেন মুম্বইয়ের বাসিন্দা কীরিট জসওয়ান্ত শাহ। তাঁর অভিযোগ ২০১৫ সালে ‘তুলসিয়ানি কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপার্স’-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হন গৌরী খান। তিনি FIR-এ উল্লেখ করেছেন, ‘ওই বছরই আমি সংস্থার সুশান্ত গল্ফ সিটির অফিসে যাই এবং সংস্থার ডিরেক্টরের সঙ্গে দেখা করি এবং ৮৬ লক্ষ টাকার একটি ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নিই।’ শাহের অভিযোগ, ‘আমাকে বলা হয়েছিল যে ২০১৬ সালে ফ্ল্যাটের চাবি আমাকে দিয়ে দেওয়া হবে। সেই থেকে অনেকটা সময় কেটে গেছে এবং আমি এখনও ফ্ল্যাট পাইনি। পরে, বুঝতে পারছি যে ফ্ল্যাট আমার কেনার কথা ছিল তার চুক্তিপত্র অন্য একজনকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকেই।’ গৌরী খানের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪০৯ ধারার (বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ) অধীনে FIR দায়ের করা হয় সেই সময়। অভিযোগে মুম্বইয়ের বাসিন্দা কীরিট জসওয়ান্ত শাহ দাবি করেন তিনি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর গৌরী খানকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েই ফ্ল্যাট কেনেন ওই সংস্থা মারফত।
নয়াদিল্লি : লোকসভা থেকে ৯৫ জন ও রাজ্যসভা থেকে ৪৬ জন। মোট ১৪১ জন সাংসদ সাসপেন্ড হওয়ার পর এবার তাঁদের উদ্দেশ্যে সার্কুলার জারি করল লোকসভার সচিবালয়। সার্কুলারে বলা হয়েছে, সাসপেন্ডেড সাংসদরা সংসদের চেম্বার, লবি বা গ্যালারিতে প্রবেশ করতে পারবেন না।
ভারতীয় সংসদীয় ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। বিরোধী সাংসদদের সাসপেনশনের সংখ্য়া সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে গেছে! সংসদ থেকে সাসপেন্ড হয়েছেন বিরোধী দলের মোট ১৪১ জন সাংসদ। এর মধ্যে, লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে ৯৫ জন সাংসদকে। রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে মোট ৪৬ জন সাংসদকে।
লোকসভায় ৫৪৩ টি আসনের মধ্যে, জোট ইন্ডিয়ার সাংসদ রয়েছেন ১৪২ জন। তার মধ্যে সাসপেন্ড হয়েছেন ৯৫ জন। অন্যদিকে, রাজ্যসভার ২৫০ টি আসনের মধ্যে, ইন্ডিয়া জোটের সাংসদ রয়েছেন ১০১ জন। যার মধ্যে ৪৬ জনকেই সাসপেন্ড করা হয়েছে। হিসেব করলে দেখা যাচ্ছে, বিরোধী জোটের ৫৮ শতাংশ সাংসদকেই সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর মঙ্গলবার দিল্লিতে বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৩ ডিসেম্বর যে ঘটনা ঘটেছে, সব জায়গায় যে ঘটনার দ্ব্যর্থহীনভাবে বিরোধিতা করা হচ্ছে, এটা সমবেতভাবে বিরোধীদের একটা ‘পলিটিকাল স্পিন’।
বিরোধীরা চাইছে সংসদে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদে বিবৃতি দিন। কিন্তু তাঁরা তা দিতে নারাজ। আর তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্ক।
প্রণব মুখোপাধ্য়ায় তাঁর বই.. দ্য় প্রেসিডেনশিয়াল ইয়ার্স ২০১২-২০১৭-তে লিখেছেন, জওহরলাল নেহরুর সময় বিতর্ক বিরোধিতা এবং আলোচনার দিকটি বিশেষ করে সমৃদ্ধ হয়। নেহরু শুধুমাত্র বিতর্কে উৎসাহই দিতেন না, মতবিরোধকেও সম্মান করতেন। অটলবিহারী বাজপেয়ী-সহ বহু বিরোধী নেতা সংসদে দাগ কাটতে পেরেছিলেন তার কারণ সেই সময়ের সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের বক্তব্য, অবস্থান এবং সমালোচনাকে প্রকাশ করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হত। জওহরলাল নেহরুই হোন বা ইন্দিরা গাঁধী, মনমোহন সিংহ, অটলবিহারী বাজপেয়ী — প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী সংসদে তাঁদের উপস্থিতি বুঝিয়ে দিতেন।
সংসদে সাংসদদের বিরোধিতার রীতি চলে আসছে বহু দশক ধরে। বিজেপি বনাম কংগ্রেস-তৃণমূল নয়, ক্ষমতাসীন এবং বিরোধী দলগুলির মধ্যে এযাবৎ এই রীতিই চলে এসেছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার সময় না পাওয়া গেলে, সরকার প্রশ্নের উত্তর না দিলে, ট্রেজারি বেঞ্চের প্রতিশোধপূর্ণ আচরণ, ইচ্ছাকৃত ভাবে সংসদের অধিবেশন বিঘ্ন ঘটানো হলে এবং উপদ্রব ঘটানো সাংসদদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ না করা হলে, বিক্ষোভ দেখান সাংসদরা। বিরোধী শিবিরের সাংসদদের প্রশ্নের উত্তরে দিতে বাধ্য সরকার। গত ৭০ বছর ধরে এই রীতিতে কোনও পরিবর্তন ঘটেনি।