Pension Scheme: নতুন পেনশন স্কিম আসার পরও পুরনো পেনশন স্কিমের (Old Pension Scheme) দাবি জোরালো হচ্ছে দেশে। এই নিয়ে এক মাসে দ্বিতীয়বার পুরনো পেনশনের (Pension) দাবিতে দিল্লিতে জড় হয়েছেন লক্ষাধিক সরকারি কর্মচারী(Government Employees)। দিল্লির রামলীলা ময়দানে সরকারি কর্মীরা একটি সতর্কতা সমাবেশের আয়োজন করেছেন। এর আগে অক্টোবরের শুরুতেও পুরনো পেনশন ও অন্যান্য দাবিতে রামলীলা ময়দানে জড় হয়েছিলেন লক্ষাধিক কর্মচারী। কেন পুরনো পেনশন স্কিমেই ফিরতে চাইছেন সরকারি কর্মচারীরা।
কারা করছে এই দাবি
অল ইন্ডিয়া স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ফেডারেশন, কনফেডারেশন অফ সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ অ্যান্ড ওয়ার্কার্স, স্কুল টিচার ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া, অল ইন্ডিয়া স্টেট গভর্নমেন্ট পেনশনার্স ফেডারেশনের মতো সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনগুলি এই আহ্বান জানিয়েছে। শিক্ষা বিভাগ ছাড়াও আয়কর থেকে শুরু করে রেলের কর্মচারীদের সংগঠনগুলি এই সমাবেশকে সমর্থন করেছে।
এগুলোই কর্মচারীদের প্রধান দাবি
আপনি জানেন কি কোন কোন দাবিতে সরকারি কর্মচারীরা লাগাতার আন্দোলন ও বিক্ষোভ শুরু করেছেন। কর্মচারীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দাবিগুলির মধ্যে রয়েছে, পুরনো পেনশন স্কিম। এছাড়াও, তারা অস্থায়ী কর্মচারীদের নিশ্চিত করা, কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের দফতরে সব শূন্যপদ পূরণ, PSU-এর বেসরকারীকরণ বন্ধ করা, অষ্টম বেতন কমিশন গঠন, বেসিক পেনশন বৃদ্ধি সহ প্রায় 9টি প্রধান দাবি করছে।
২০০৪ সালে পরিকল্পনায় বদল হয়
পুরাতন পেনশন স্কিম সম্পর্কে কথা বললে, এটি 2004 সালে বন্ধ হয়ে যায়। জানুয়ারি 2004 এর পরে তার জায়গায় জাতীয় পেনশন স্কিম প্রয়োগ করা হয়, যা নতুন পেনশন স্কিম নামেও পরিচিত। 1 জানুয়ারি 2004 এর পর যে সকল কর্মচারীদের কর্মসংস্থান শুরু হয়েছে, তারা NPS এর আওতায় রয়েছে।
পুরনো পেনশন স্কিম আসলে কী?
পুরনো পেনশন স্কিম কর্মীদের জন্য আরও উপকারী বলে মনে করা হয়। পুরনো পেনশন স্কিম আসলে অবসর গ্রহণের পর সারা জীবনের জন্য নির্দিষ্ট আয়ের গ্যারান্টি। এর আওতায় অবসর গ্রহণের পরে কর্মীরা প্রতি মাসে পেনশন হিসাবে শেষ বেতনের অর্ধেকের সমান পরিমাণ টাকা পান। তার উপরে কেউ মহার্ঘ ভাতার সুবিধাও পান। মহার্ঘ ভাতাও বছরে দুবার বাড়ানো হয়। পুরনো পেনশন স্কিমের সবচেয়ে ভালো বিষয় হল, চাকরির বছর অর্থাৎ কাজ করার সময় বেতন থেকে কোনও টাকা কাটা হয় না। শুধুমাত্র সরকারি কর্মচারীরাই এই পেনশন প্রকল্পের সুবিধা পান।
নতুন পেনশন প্রকল্প কী ?
নতুন পেনশন প্রকল্প সরকারি এবং বেসরকারি কর্মচারীদের জন্য। প্রাথমিকভাবে এই স্কিমটি শুধুমাত্র সরকারি কর্মচারীদের জন্য ছিল। যদিও 2009 সালে এর পরিধি প্রসারিত করা হয় এবং এটি বেসরকারি খাতে কর্মরতদের জন্যও খুলে দেওয়া হয়। এটি PFRDA দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। এর অধীনে, দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট রয়েছে, টিয়ার-1 এবং টিয়ার-2। NPS-এর অধীনে কর্মীরা 1.5 লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড়ের সুবিধা পান। এনপিএস-এ প্রতি মাসে বেতন থেকে টাকা কেটে নেওয়া হয়। অবসর গ্রহণের পর অর্জিত আয় করযোগ্য। পেনশনের পরিমাণ নির্ভর করে আপনি Tier-1 এবং Tier-2-এ কোন বিকল্প বেছে নিয়েছেন এবং চাকরির সময় বেতন থেকে কতটা কেটে নেওয়া হয়েছে তার উপর। এই স্কিমে পেনশনের পরিমাণ পুরনো পেনশন স্কিমের থেকে কম।
এভাবেই চলছে বিতর্ক
সামগ্রিকভাবে পুরনো পেনশন স্কিমটি এর আওতায় আসা কর্মচারীদের জন্য উপকারী অর্থাৎ সরকারি কর্মচারীদের জন্য। এই স্কিমের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল বেতন থেকে টাকা কাটা হয় না, পেনশনের পরিমাণ বেশি থাকে এবং পেনশনের ওপর কোনও ট্যাক্ দিতে হয় না। এখন পুরোনো পেনশন স্কিম পুনরুদ্ধারের দাবি পুরোদমে চলছে। এই দাবি রাজনৈতিক রঙও নিয়েছে। বিরোধী দল শাসিত অনেক রাজ্যই পুরনো পেনশন স্কিম পুনরুদ্ধারের ঘোষণা করেছে। এই কারণেই এখন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরাও পুরনো পেনশনের দাবি তুলতে শুরু করেছেন। অন্যদিকে, পুরানো পেনশন স্কিমের সমালোচকরা বলছেন, এটি দেশের অর্থনীতির জন্য ভাল নয়, কারণ এটি ফিরিয়ে আনা হলে সরকারি কোষাগারের উপর বোঝা বাড়বে।
নয়াদিল্লি: রশ্মিকা মান্দানার (Rashmika Mandanna) ‘ডিপফেক’ ভিডিও (Deepfake Video) মামলায় খোঁজ মিলল চার সন্দেহভাজনের। দিল্লি পুলিশ (Delhi Police) খোঁজ পেয়েছে চার জনের (four suspects)। বুধবার সকালে এমনই খবর মিলল, সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে (Source ANI)।
রশ্মিকা মান্দানার ‘ডিপফেক’ ভিডিও মামলায় খোঁজ মিলল ৪ সন্দেহভাজনের
ভারতে সম্প্রতি উদ্বেগ বাড়িয়েছে ‘ডিপফেক’ অর্থাৎ ইন্টারনেটের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের কারচুপি। একের পর এক এই ‘ডিপফেক’-এর শিকার হয়েছেন একাধিক ভারতীয় অভিনেত্রী। এঁদের মধ্যে একেবারে প্রথমদিকেই এই কারচুপির শিকার হন রশ্মিকা। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয় সেই ‘ডিপফেক’ ভিডিও।
সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, এই মামলার তদন্তে দিল্লি পুলিশ ৪ সন্দেহভাজনের সন্ধান পেয়েছে। ANI সূত্রে খবর, এরা প্রত্যেকেই ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছে বলে মনে করা হচ্ছে, তারা ভিডিওটি তৈরি করেননি। ফলে মূল সন্দেহভাজনের খোঁজ এখনও চলছে।
Delhi Police say it has tracked down four suspects, who turned out to be uploaders, not the creators, involved in the case of deep fake profiles of actor Rashmika Mandana. Police are looking are the key conspirator in the case.
দিন কয়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যায়, কালো ডিপনেক ড্রেস পরে একটি লিফটে উঠছেন ‘পুষ্পা’ অভিনেত্রী। এরপর এক সাংবাদিক ও রিসার্চার অভিষেক কুমার, প্রথম এটি সামনে আনেন যে এই ভিডিও ভুয়ো। এক্স হ্যান্ডলে তিনি আসল ভিডিওটি পোস্ট করেন। এমনকী তিনিও এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। কারণ ভারতে এই ‘ডিপফেক’-এর পরিমণ ক্রমশ বাড়ছে। যে মূল ভিডিও সেটি আসলে ব্রিটিশ-ভারতীয় ইনফ্লুয়েন্সার জারা পটেলের। কিন্তু ‘ডিপফেক’ প্রযুক্তির সাহায্যে কারচুপি করে তাঁর মুখ সরিয়ে সেখানে রশ্মিকার মুখ বসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর একই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হন অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফও। তবে তাঁর ছবি কিছুক্ষণের মধ্যেই মুছে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। ‘ডিপফেক’-এর শিকার হয়েছেন কাজল, আলিয়া ভট্ট, প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার মতো তারকা অভিনেত্রীরা।
খবর মিলেছে বলিউডের কিং খানের স্ত্রী, ইন্টিরিয়র ডিজাইনার এবং প্রযোজক গৌরী খানকে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট আইনি নোটিস পাঠিয়েছে। যদিও এক ঘনিষ্ঠ সূত্র মারফৎ এই তথ্য ভুয়ো বলেও উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ‘গৌরী খান লখনউয়ের এক রিয়েল এস্টেট সংস্থা তুলসিয়ানি গ্রুপের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। যদিও ফার্মের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারী এবং ব্যাঙ্ক থেকে ৩০ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে, কিন্তু গৌরীকে ইডির নোটিস পাঠানোর খবর সবটাই ভুয়ো।’
সূত্রের আরও দাবি, ‘প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে তুলসিয়ানি গ্রুপের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারী এবং ব্যাঙ্কের প্রায় ৩০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে। তবে এ ধরনের কোনও মামলার সঙ্গে গৌরীর কোনও সম্পর্ক নেই। ইডি আধিকারিকরা বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবেন।’
চলতি বছরে মার্চ মাসের শুরুতে বিশ্বাসভঙ্গের (criminal breach of trust) অভিযোগে এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয় গৌরী খানের বিরুদ্ধে। লখনউয়ের সুশান্ত গল্ফ সিটি পুলিশ স্টেশনে গৌরী খান-সহ মোট তিনজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। গৌরী ছাড়া অপর দু’জন হলেন ‘তুলসিয়ানি গ্রুপ’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনিল তুলসিয়ানি ও ডিরেক্টর মহেশ তুলসিয়ানি। অভিযোগ দায়ের করেন মুম্বইয়ের বাসিন্দা কীরিট জসওয়ান্ত শাহ। তাঁর অভিযোগ ২০১৫ সালে ‘তুলসিয়ানি কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপার্স’-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হন গৌরী খান। তিনি FIR-এ উল্লেখ করেছেন, ‘ওই বছরই আমি সংস্থার সুশান্ত গল্ফ সিটির অফিসে যাই এবং সংস্থার ডিরেক্টরের সঙ্গে দেখা করি এবং ৮৬ লক্ষ টাকার একটি ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নিই।’ শাহের অভিযোগ, ‘আমাকে বলা হয়েছিল যে ২০১৬ সালে ফ্ল্যাটের চাবি আমাকে দিয়ে দেওয়া হবে। সেই থেকে অনেকটা সময় কেটে গেছে এবং আমি এখনও ফ্ল্যাট পাইনি। পরে, বুঝতে পারছি যে ফ্ল্যাট আমার কেনার কথা ছিল তার চুক্তিপত্র অন্য একজনকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকেই।’ গৌরী খানের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪০৯ ধারার (বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ) অধীনে FIR দায়ের করা হয় সেই সময়। অভিযোগে মুম্বইয়ের বাসিন্দা কীরিট জসওয়ান্ত শাহ দাবি করেন তিনি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর গৌরী খানকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েই ফ্ল্যাট কেনেন ওই সংস্থা মারফত।
নয়াদিল্লি : লোকসভা থেকে ৯৫ জন ও রাজ্যসভা থেকে ৪৬ জন। মোট ১৪১ জন সাংসদ সাসপেন্ড হওয়ার পর এবার তাঁদের উদ্দেশ্যে সার্কুলার জারি করল লোকসভার সচিবালয়। সার্কুলারে বলা হয়েছে, সাসপেন্ডেড সাংসদরা সংসদের চেম্বার, লবি বা গ্যালারিতে প্রবেশ করতে পারবেন না।
ভারতীয় সংসদীয় ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। বিরোধী সাংসদদের সাসপেনশনের সংখ্য়া সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে গেছে! সংসদ থেকে সাসপেন্ড হয়েছেন বিরোধী দলের মোট ১৪১ জন সাংসদ। এর মধ্যে, লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে ৯৫ জন সাংসদকে। রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে মোট ৪৬ জন সাংসদকে।
লোকসভায় ৫৪৩ টি আসনের মধ্যে, জোট ইন্ডিয়ার সাংসদ রয়েছেন ১৪২ জন। তার মধ্যে সাসপেন্ড হয়েছেন ৯৫ জন। অন্যদিকে, রাজ্যসভার ২৫০ টি আসনের মধ্যে, ইন্ডিয়া জোটের সাংসদ রয়েছেন ১০১ জন। যার মধ্যে ৪৬ জনকেই সাসপেন্ড করা হয়েছে। হিসেব করলে দেখা যাচ্ছে, বিরোধী জোটের ৫৮ শতাংশ সাংসদকেই সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর মঙ্গলবার দিল্লিতে বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৩ ডিসেম্বর যে ঘটনা ঘটেছে, সব জায়গায় যে ঘটনার দ্ব্যর্থহীনভাবে বিরোধিতা করা হচ্ছে, এটা সমবেতভাবে বিরোধীদের একটা ‘পলিটিকাল স্পিন’।
বিরোধীরা চাইছে সংসদে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদে বিবৃতি দিন। কিন্তু তাঁরা তা দিতে নারাজ। আর তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্ক।
প্রণব মুখোপাধ্য়ায় তাঁর বই.. দ্য় প্রেসিডেনশিয়াল ইয়ার্স ২০১২-২০১৭-তে লিখেছেন, জওহরলাল নেহরুর সময় বিতর্ক বিরোধিতা এবং আলোচনার দিকটি বিশেষ করে সমৃদ্ধ হয়। নেহরু শুধুমাত্র বিতর্কে উৎসাহই দিতেন না, মতবিরোধকেও সম্মান করতেন। অটলবিহারী বাজপেয়ী-সহ বহু বিরোধী নেতা সংসদে দাগ কাটতে পেরেছিলেন তার কারণ সেই সময়ের সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের বক্তব্য, অবস্থান এবং সমালোচনাকে প্রকাশ করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হত। জওহরলাল নেহরুই হোন বা ইন্দিরা গাঁধী, মনমোহন সিংহ, অটলবিহারী বাজপেয়ী — প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী সংসদে তাঁদের উপস্থিতি বুঝিয়ে দিতেন।
সংসদে সাংসদদের বিরোধিতার রীতি চলে আসছে বহু দশক ধরে। বিজেপি বনাম কংগ্রেস-তৃণমূল নয়, ক্ষমতাসীন এবং বিরোধী দলগুলির মধ্যে এযাবৎ এই রীতিই চলে এসেছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার সময় না পাওয়া গেলে, সরকার প্রশ্নের উত্তর না দিলে, ট্রেজারি বেঞ্চের প্রতিশোধপূর্ণ আচরণ, ইচ্ছাকৃত ভাবে সংসদের অধিবেশন বিঘ্ন ঘটানো হলে এবং উপদ্রব ঘটানো সাংসদদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ না করা হলে, বিক্ষোভ দেখান সাংসদরা। বিরোধী শিবিরের সাংসদদের প্রশ্নের উত্তরে দিতে বাধ্য সরকার। গত ৭০ বছর ধরে এই রীতিতে কোনও পরিবর্তন ঘটেনি।