Mahindra XUV700 : লঞ্চ হওয়ার পর থেকে XUV700 ভারতীয় বাজারে Mahindra-এর সেরা এবং দ্রুত বিক্রি হওয়া SUVগুলির মধ্যে একটি Mahindra XUV700। এর জনপ্রিয়তার কারণে কোম্পানিটি শুরু থেকেই এটির জন্য একটি দীর্ঘ অপেক্ষার সময় দিয়ে আসছে। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে মাহিন্দ্রা তাদের গাড়ির অপেক্ষার সময় কমানোর জন্য ক্রমাগত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যে কারণে কোম্পানি XUV700-এর অপেক্ষার সময়ও বা ওয়েটিং পিরিয়ড অনেকাংশে কমিয়ে দিয়েছে।
Mahindra XUV700 অপেক্ষার সময়কাল
XUV700-এর বেস-স্পেক MX এবং AX3 ভেরিয়েন্টগুলির পেট্রোল এবং ডিজেল মডেলগুলির জন্য অপেক্ষার সময়কাল দুই মাস পর্যন্ত রাখা হয়েছে, যা এর আগে এটি প্রায় ছয় মাস ছিল। AX7 ট্রিমের জন্য অপেক্ষার সময়কাল এখন কমিয়ে পাঁচ মাসে করা হয়েছে, যখন AX7L-এর জন্য অপেক্ষার সময় ছয় মাসে কমিয়ে আনা হয়েছে। এর আগে, এই দুটি টপ-স্পেক ট্রিম যথাক্রমে আট এবং নয় মাস অপেক্ষার সময় দেওয়া হয়েছিল। MX, AX3 এবং AX5 ট্রিমের জন্য ঐচ্ছিক প্যাকেজে সর্বোচ্চ 10 মাস পর্যন্ত অপেক্ষার সময় দেওয়া হচ্ছে।
Mahindra XUV700 পাওয়ারট্রেন
Mahindra ডিজেল সংস্করণে একটি 2.2-লিটার mHawk ডিজেল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে, যা দুটি ভিন্ন টিউনের সাথে পাওয়া যায়, যথা 155hp শক্তি 360Nm টর্ক সহ এবং 180hp শক্তি 420Nm টর্ক সহ এবং স্বয়ংক্রিয় ভেরিয়েন্টে 450Nm। টর্ক পান।
এই ইঞ্জিনগুলির সাথে দুটি ট্রান্সমিশন বিকল্প রয়েছে, যার মধ্যে একটি 6-স্পিড ম্যানুয়াল এবং একটি 6-স্পিড স্বয়ংক্রিয় অপশন রয়েছে। বেস-স্পেক এমএক্স ট্রিম শুধুমাত্র একটি 6-স্পিড ম্যানুয়াল সহ উপলব্ধ, অন্য সমস্ত ভেরিয়েন্ট ম্যানুয়াল বা স্বয়ংক্রিয় ট্রান্সমিশনের পছন্দের মধ্যে আসে। Mahindra এছাড়াও AX7 এবং AX7L ট্রিমগুলির জন্য একটি অল-হুইল-ড্রাইভ বিকল্প সহ XUV700 অফার করে৷
মূল্য ও প্রতিযোগিতা
XUV700 রেঞ্জের বেস-স্পেক MX পেট্রোল ভেরিয়েন্টের প্রারম্ভিক এক্স-শোরুম মূল্য হল 14.03 লক্ষ টাকা এবং MX ডিজেল ভেরিয়েন্টের প্রারম্ভিক এক্স-শোরুম মূল্য হল 14.47 লক্ষ টাকা৷ বাজারে এটি MG Hector Plus, Tata Safari এবং Hyundai Alcazar এর সাথে প্রতিযোগিতা করে।
Auto : গাড়ির সুরক্ষার (Car Safety) বিষয়ে আগে থেকেই এই আঁচ করেছিলেন ক্রেতারা। যাত্রী সুরক্ষায় নিরাশ করল না ফেসলিফ্টেড টাটা সাফারি (Tata Safari Facelift)। ভারতের রাস্তায় সেরা সুরক্ষিত গাড়ির তকমা ছিনিয়ে নিল এই গাড়ি। GNCAP রেটিংয়ে কোনও ভারতীয় গাড়ি হিসাবে সেরা স্কোর করেছে এই কার। অন্তত তেমনই দাবি করেছে টাটা মোটরস (Tata Motors)। জেনে নিন, কী রয়েছে গাড়িতে।
দীর্ঘ অপেক্ষার পর দেশের শীর্ষস্থানীয় গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা Tata Motors তাদের নতুন Harrier এবং Safari ফেসলিফ্ট প্রকাশ করেছে। নতুন চেহারা কসমেটিক পরিবর্তন সহ বাজারে আসবে গাড়িগুলি (Auto)। জেনে নিন, এই দুটি SUV-র মধ্যে কী পার্থক্য রয়েছে।
Rashmika Mandanna Deepfake Case: রশ্মিকা মান্দানার ‘ডিপফেক’ ভিডিও-কাণ্ডে ৪ সন্দেহভাজনের খোঁজ পেল দিল্লি পুলিশ
Published
4 hours ago
on
December 20, 2023
By
<p><strong>নয়াদিল্লি:</strong> রশ্মিকা মান্দানার (Rashmika Mandanna) ‘ডিপফেক’ ভিডিও (Deepfake Video) মামলায় খোঁজ মিলল চার সন্দেহভাজনের। দিল্লি পুলিশ (Delhi Police) খোঁজ পেয়েছে চার জনের (four suspects)। বুধবার সকালে এমনই খবর মিলল, সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে (Source ANI)। </p>
<p><strong>রশ্মিকা মান্দানার ‘ডিপফেক’ ভিডিও মামলায় খোঁজ মিলল ৪ সন্দেহভাজনের</strong></p>
<p>ভারতে সম্প্রতি উদ্বেগ বাড়িয়েছে ‘ডিপফেক’ অর্থাৎ ইন্টারনেটের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের কারচুপি। একের পর এক এই ‘ডিপফেক’-এর শিকার হয়েছেন একাধিক ভারতীয় অভিনেত্রী। এঁদের মধ্যে একেবারে প্রথমদিকেই এই কারচুপির শিকার হন রশ্মিকা। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয় সেই ‘ডিপফেক’ ভিডিও। </p>
<p>সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, এই মামলার তদন্তে দিল্লি পুলিশ ৪ সন্দেহভাজনের সন্ধান পেয়েছে। ANI সূত্রে খবর, এরা প্রত্যেকেই ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছে বলে মনে করা হচ্ছে, তারা ভিডিওটি তৈরি করেননি। ফলে মূল সন্দেহভাজনের খোঁজ এখনও চলছে। </p>
<p> </p>
<blockquote class=”twitter-tweet”>
<p dir=”ltr” lang=”en”>Delhi Police say it has tracked down four suspects, who turned out to be uploaders, not the creators, involved in the case of deep fake profiles of actor Rashmika Mandana. Police are looking are the key conspirator in the case.</p>
— ANI (@ANI) <a href=”https://twitter.com/ANI/status/1737309214182392060?ref_src=twsrc%5Etfw”>December 20, 2023</a></blockquote>
<p>
<script src=”https://platform.twitter.com/widgets.js” async=”” charset=”utf-8″></script>
</p>
<p>আরও পড়ুন: <a title=”Gauri Khan: রিয়েল এস্টেট প্রতারণা মামলায় শাহরুখ-পত্নী গৌরী খানকে নোটিস ED-র!” href=”https://bengali.abplive.com/entertainment/shah-rukh-khan-s-wife-gauri-khan-accused-of-embezzling-rs-30-crore-by-ed-1032836″ target=”_blank” rel=”noopener”>Gauri Khan: রিয়েল এস্টেট প্রতারণা মামলায় শাহরুখ-পত্নী গৌরী খানকে নোটিস ED-র!</a></p>
<p><strong>ঠিক কী ঘটেছিল?</strong></p>
<p>দিন কয়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যায়, কালো ডিপনেক ড্রেস পরে একটি লিফটে উঠছেন ‘পুষ্পা’ অভিনেত্রী। এরপর এক সাংবাদিক ও রিসার্চার অভিষেক কুমার, প্রথম এটি সামনে আনেন যে এই ভিডিও ভুয়ো। এক্স হ্যান্ডলে তিনি আসল ভিডিওটি পোস্ট করেন। এমনকী তিনিও এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। কারণ ভারতে এই ‘ডিপফেক’-এর পরিমণ ক্রমশ বাড়ছে। যে মূল ভিডিও সেটি আসলে ব্রিটিশ-ভারতীয় ইনফ্লুয়েন্সার জারা পটেলের। কিন্তু ‘ডিপফেক’ প্রযুক্তির সাহায্যে কারচুপি করে তাঁর মুখ সরিয়ে সেখানে রশ্মিকার মুখ বসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর একই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হন অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফও। তবে তাঁর ছবি কিছুক্ষণের মধ্যেই মুছে দেওয়া হয় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। ‘ডিপফেক’-এর শিকার হয়েছেন কাজল, আলিয়া ভট্ট, প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার মতো তারকা অভিনেত্রীরা।</p>
<p><em>আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। <a title=”যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।” href=”https://www.whatsapp.com/channel/0029VaCBCh6545uwkeNBg11y/” target=”_blank” rel=”nofollow noopener”>যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।</a></em> </p>Read More
<p><strong>নয়াদিল্লি:</strong> ইডি নোটিস (ED Notice) পাঠাল শাহরুখ খানের (Shah Rukh Khan) স্ত্রী গৌরী খানকে (Gouri Khan)। রিয়েল এস্টেট (Real Estate) সংস্থার প্রতারণার মামলা। ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে কত টাকা পেয়েছিলেন গৌরী? জানতে চায় এজেন্সি।</p>
<p><strong>গৌরী খানকে ইডি-র নোটিস</strong></p>
<p>খবর মিলেছে বলিউডের কিং খানের স্ত্রী, ইন্টিরিয়র ডিজাইনার এবং প্রযোজক গৌরী খানকে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট আইনি নোটিস পাঠিয়েছে। যদিও এক ঘনিষ্ঠ সূত্র মারফৎ এই তথ্য ভুয়ো বলেও উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ‘গৌরী খান লখনউয়ের এক রিয়েল এস্<a title=”টেট” href=”https://bengali.abplive.com/topic/tet” data-type=”interlinkingkeywords”>টেট</a> সংস্থা তুলসিয়ানি গ্রুপের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। যদিও ফার্মের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারী এবং ব্যাঙ্ক থেকে ৩০ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে, কিন্তু গৌরীকে ইডির নোটিস পাঠানোর খবর সবটাই ভুয়ো।'</p>
<p>সূত্রের আরও দাবি, ‘প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে তুলসিয়ানি গ্রুপের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারী এবং ব্যাঙ্কের প্রায় ৩০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে। তবে এ ধরনের কোনও মামলার সঙ্গে গৌরীর কোনও সম্পর্ক নেই। ইডি আধিকারিকরা বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবেন।'</p>
<p>আরও পড়ুন: <a title=”Mithun Chakraborty Exclusive: ‘রহমত নয়, আমার কাছে অনেক বেশি কাছের…’, ছবির বাইরে কোন গল্প শোনালেন মিঠুন ?” href=”https://bengali.abplive.com/entertainment/mithun-chakraborty-shares-his-shooting-preparation-for-the-film-kabuliwala-1032755″ target=”_blank” rel=”noopener”>Mithun Chakraborty Exclusive: ‘রহমত নয়, আমার কাছে অনেক বেশি কাছের…’, ছবির বাইরে কোন গল্প শোনালেন মিঠুন ?</a></p>
<p><strong>শাহরুখ-পত্নীর বিরুদ্ধে পূর্বেই FIR দায়ের</strong></p>
<p>চলতি বছরে মার্চ মাসের শুরুতে বিশ্বাসভঙ্গের (criminal breach of trust) অভিযোগে এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয় গৌরী খানের বিরুদ্ধে। লখনউয়ের সুশান্ত গল্ফ সিটি পুলিশ স্টেশনে গৌরী খান-সহ মোট তিনজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। গৌরী ছাড়া অপর দু’জন হলেন ‘তুলসিয়ানি গ্রুপ’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনিল তুলসিয়ানি ও ডিরেক্টর মহেশ তুলসিয়ানি। অভিযোগ দায়ের করেন মুম্বইয়ের বাসিন্দা কীরিট জসওয়ান্ত শাহ। তাঁর অভিযোগ ২০১৫ সালে ‘তুলসিয়ানি কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপার্স’-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হন গৌরী খান। তিনি FIR-এ উল্লেখ করেছেন, ‘ওই বছরই আমি সংস্থার সুশান্ত গল্ফ সিটির অফিসে যাই এবং সংস্থার ডিরেক্টরের সঙ্গে দেখা করি এবং ৮৬ লক্ষ টাকার একটি ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নিই।’ শাহের অভিযোগ, ‘আমাকে বলা হয়েছিল যে ২০১৬ সালে ফ্ল্যাটের চাবি আমাকে দিয়ে দেওয়া হবে। সেই থেকে অনেকটা সময় কেটে গেছে এবং আমি এখনও ফ্ল্যাট পাইনি। পরে, বুঝতে পারছি যে ফ্ল্যাট আমার কেনার কথা ছিল তার চুক্তিপত্র অন্য একজনকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকেই।’ গৌরী খানের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪০৯ ধারার (বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ) অধীনে FIR দায়ের করা হয় সেই সময়। অভিযোগে মুম্বইয়ের বাসিন্দা কীরিট জসওয়ান্ত শাহ দাবি করেন তিনি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর গৌরী খানকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েই ফ্ল্যাট কেনেন ওই সংস্থা মারফত।</p>Read More
<p><strong>নয়াদিল্লি :</strong> লোকসভা থেকে ৯৫ জন ও রাজ্যসভা থেকে ৪৬ জন। মোট ১৪১ জন সাংসদ সাসপেন্ড হওয়ার পর এবার তাঁদের উদ্দেশ্যে সার্কুলার জারি করল লোকসভার সচিবালয়। সার্কুলারে বলা হয়েছে, সাসপেন্ডেড সাংসদরা সংসদের চেম্বার, লবি বা গ্যালারিতে প্রবেশ করতে পারবেন না।</p>
<p>ভারতীয় সংসদীয় ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। বিরোধী সাংসদদের সাসপেনশনের সংখ্য়া সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে গেছে! সংসদ থেকে সাসপেন্ড হয়েছেন বিরোধী দলের মোট ১৪১ জন সাংসদ। এর মধ্যে, লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে ৯৫ জন সাংসদকে। রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে মোট ৪৬ জন সাংসদকে। </p>
<p>লোকসভায় ৫৪৩ টি আসনের মধ্যে, জোট ইন্ডিয়ার সাংসদ রয়েছেন ১৪২ জন। তার মধ্যে সাসপেন্ড হয়েছেন ৯৫ জন। অন্যদিকে, রাজ্যসভার ২৫০ টি আসনের মধ্যে, ইন্ডিয়া জোটের সাংসদ রয়েছেন ১০১ জন। যার মধ্যে ৪৬ জনকেই সাসপেন্ড করা হয়েছে। হিসেব করলে দেখা যাচ্ছে, বিরোধী জোটের ৫৮ শতাংশ সাংসদকেই সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছে। </p>
<p>সূত্রের খবর মঙ্গলবার দিল্লিতে বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৩ ডিসেম্বর যে ঘটনা ঘটেছে, সব জায়গায় যে ঘটনার দ্ব্যর্থহীনভাবে বিরোধিতা করা হচ্ছে, এটা সমবেতভাবে বিরোধীদের একটা ‘পলিটিকাল স্পিন’।</p>
<p>বিরোধীরা চাইছে সংসদে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদে বিবৃতি দিন। কিন্তু তাঁরা তা দিতে নারাজ। আর তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্ক। </p>
<p>প্রণব মুখোপাধ্য়ায় তাঁর বই.. দ্য় প্রেসিডেনশিয়াল ইয়ার্স ২০১২-২০১৭-তে লিখেছেন, জওহরলাল নেহরুর সময় বিতর্ক বিরোধিতা এবং আলোচনার দিকটি বিশেষ করে সমৃদ্ধ হয়। নেহরু শুধুমাত্র বিতর্কে উৎসাহই দিতেন না, মতবিরোধকেও সম্মান করতেন। অটলবিহারী বাজপেয়ী-সহ বহু বিরোধী নেতা সংসদে দাগ কাটতে পেরেছিলেন তার কারণ সেই সময়ের সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের বক্তব্য, অবস্থান এবং সমালোচনাকে প্রকাশ করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হত। জওহরলাল নেহরুই হোন বা ইন্দিরা গাঁধী, মনমোহন সিংহ, অটলবিহারী বাজপেয়ী — প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী সংসদে তাঁদের উপস্থিতি বুঝিয়ে দিতেন।</p>
<p>সংসদে সাংসদদের বিরোধিতার রীতি চলে আসছে বহু দশক ধরে। বিজেপি বনাম কংগ্রেস-তৃণমূল নয়, ক্ষমতাসীন এবং বিরোধী দলগুলির মধ্যে এযাবৎ এই রীতিই চলে এসেছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার সময় না পাওয়া গেলে, সরকার প্রশ্নের উত্তর না দিলে, ট্রেজারি বেঞ্চের প্রতিশোধপূর্ণ আচরণ, ইচ্ছাকৃত ভাবে সংসদের অধিবেশন বিঘ্ন ঘটানো হলে এবং উপদ্রব ঘটানো সাংসদদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ না করা হলে, বিক্ষোভ দেখান সাংসদরা। বিরোধী শিবিরের সাংসদদের প্রশ্নের উত্তরে দিতে বাধ্য সরকার। গত ৭০ বছর ধরে এই রীতিতে কোনও পরিবর্তন ঘটেনি। </p>Read More